শীতের আগে ত্বকের যত্ন? রান্নাঘরেই মজুত দুর্দান্ত ফেসমাস্ক তৈরির রসদ
খাতায় কলমে শীত আসতে এখনও দেরি, কিন্তু জানান দিতে শুরু করেছে ত্বক। মুখ ধোওয়ার পরে ময়েশ্চারাইজ়ার না লাগিয়ে এক মিনিটও থাকা যাচ্ছে না, হাত-পায়ের চামড়া খসখসে। এ সময় ত্বকের দরকার বাড়তি একটু যত্নআত্তি। তা ছাড়া আর ক’দিন পরেই শুরু হয়ে যাবে একের পর এক বিয়েবাড়ি আর পার্টির মরশুম। তার জন্যও ত্বককে প্রস্তুত করা দরকার৷ আর কে না জানে, অল্প সময়ে ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ফেসমাস্কের জুড়ি নেই! রান্নাঘরের সাধারণ উপকরণ দিয়েই তৈরি করে ফেলতে পারবেন এ সব ডু-ইট-ইয়োরসেলফ ফেসমাস্ক৷ চোখ বুলিয়ে নিন আর ঝলমলে হয়ে উঠুন শীতের রোদের মতোই৷
টমেটো-পাতিলেবুর মাস্ক
একটা মাঝারি টমেটো থেঁতো করুন৷ দু’ চামচ পাতিলেবুর রস দিন তাতে৷ ভালো করে মিশিয়ে মুখে, গলায় লাগান৷ কুড়ি মিনিট রেখে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন৷ সমস্ত ট্যান উঠে গিয়ে ঝলমল করবে ত্বক৷
আমন্ড মাস্ক
4-5টা আমন্ড সারা রাত অল্প দুধে ভিজিয়ে রাখুন৷ সকালে আমন্ডের খোসা ছাড়িয়ে ওই দুধেই বেটে নিন৷ এবার ওর একটা পাতলা আস্তর মুখে লাগিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন৷ মুখে বাড়তি দীপ্তি আনতে এই মাস্ক অতুলনীয়৷
হলুদ মাস্ক
দাগছোপ নির্মূল করে উজ্জ্বল, সুস্থ ত্বক বের করে আনতে জুড়ি নেই হলুদের৷ এক টেবিলচামচ হলুদবাটার সঙ্গে 3 টেবিলচামচ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে তৈরি করে নিন মাস্ক৷ মুখ আর গলায় লাগিয়ে 20 মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন৷
দই-কলার মাস্ক
খাবার হিসেবে পুষ্টিকর, রূপটান হিসেবেও৷ একটা পাকা কলা ভালো করে চটকে তাতে দু’ টেবিলচামচ টক দই আর এক টেবিলচামচ মধু মেশান৷ সারা মুখে লাগিয়ে আধ ঘণ্টা শুকোতে দিন৷ ঠাণ্ডা জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন৷
ওটমিল মাস্ক
ত্বকের উপরের নির্জীব, অনুজ্জ্বল কোষ সরানোর জন্য দরকার এক্সফোলিয়েশন৷ 4 টেবিলচামচ ওটমিলের সঙ্গে 4টে মিহি করে থেঁতো করা আমন্ড বাদাম মেশান৷ এবার ওই মিশ্রণে এক টেবিলচামচ মধু আর অল্প একটু দুধ দিন৷ মিশ্রণটি মুখে মিনিটপাঁচেক লাগিয়ে রাখুন৷ পাঁচ মিনিট পর দু’ তিন মিনিট হালকা হাতে মাসাজ করুন৷ সব শেষে হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন৷ এই মাস্কের নিয়মিত ববহারে ত্বক তরতাজা থাকে, বলিরেখাও ঘেঁষতে পারে না৷
টমেটো-পাতিলেবুর মাস্ক
একটা মাঝারি টমেটো থেঁতো করুন৷ দু’ চামচ পাতিলেবুর রস দিন তাতে৷ ভালো করে মিশিয়ে মুখে, গলায় লাগান৷ কুড়ি মিনিট রেখে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন৷ সমস্ত ট্যান উঠে গিয়ে ঝলমল করবে ত্বক৷
আমন্ড মাস্ক
4-5টা আমন্ড সারা রাত অল্প দুধে ভিজিয়ে রাখুন৷ সকালে আমন্ডের খোসা ছাড়িয়ে ওই দুধেই বেটে নিন৷ এবার ওর একটা পাতলা আস্তর মুখে লাগিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন৷ মুখে বাড়তি দীপ্তি আনতে এই মাস্ক অতুলনীয়৷
হলুদ মাস্ক
দাগছোপ নির্মূল করে উজ্জ্বল, সুস্থ ত্বক বের করে আনতে জুড়ি নেই হলুদের৷ এক টেবিলচামচ হলুদবাটার সঙ্গে 3 টেবিলচামচ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে তৈরি করে নিন মাস্ক৷ মুখ আর গলায় লাগিয়ে 20 মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন৷
দই-কলার মাস্ক
খাবার হিসেবে পুষ্টিকর, রূপটান হিসেবেও৷ একটা পাকা কলা ভালো করে চটকে তাতে দু’ টেবিলচামচ টক দই আর এক টেবিলচামচ মধু মেশান৷ সারা মুখে লাগিয়ে আধ ঘণ্টা শুকোতে দিন৷ ঠাণ্ডা জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন৷
ওটমিল মাস্ক
ত্বকের উপরের নির্জীব, অনুজ্জ্বল কোষ সরানোর জন্য দরকার এক্সফোলিয়েশন৷ 4 টেবিলচামচ ওটমিলের সঙ্গে 4টে মিহি করে থেঁতো করা আমন্ড বাদাম মেশান৷ এবার ওই মিশ্রণে এক টেবিলচামচ মধু আর অল্প একটু দুধ দিন৷ মিশ্রণটি মুখে মিনিটপাঁচেক লাগিয়ে রাখুন৷ পাঁচ মিনিট পর দু’ তিন মিনিট হালকা হাতে মাসাজ করুন৷ সব শেষে হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন৷ এই মাস্কের নিয়মিত ববহারে ত্বক তরতাজা থাকে, বলিরেখাও ঘেঁষতে পারে না৷
posted from Bloggeroid